Cart
MENU
Tags:

বিট লবণ বা বিট নুন এক প্রকারের চুল্লীতে শুষ্ক ভাজা খনিজ লবণ। সাধারণত এই খনিজ লবণটি বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপালের হিমালয় এর আশপাশের লবণসমৃদ্ধ মাটির নিচ থেকে পাথর আকারে উত্তোলন করা হয়।[লবণ এমনএকটিপুষ্টিউপাদানযামানুষের স্বাস্থ্য বজায়রাখতেগুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাপালনকরতেপারে।মশলা হিসেবে ব্যবহৃত এই বস্তুটিতে অন্যান্য বিভিন্ন উপাদানের সাথে মূলত সোডিয়াম ক্লোরাইড আছে, যার থেকে এর রঙ এসেছে। গন্ধটি মূলত এর সালফার উপাদানগুলির কারণে হয়। এই খনিজের মধ্যে গ্রেগাইটের উপস্থিতির কারণে (Fe3S4, ফেরাস (II,III) সালফাইড)।গোটা অবস্থায় এটির রং বাদামী গোলাপী থেকে গাঢ় বেগুনী স্বচ্ছ স্ফটিকের মত থাকে। যখন গুঁড়িয়ে ধুলার মত করা হয়, এর রঙ বেগুনি থেকে গোলাপী পর্যন্ত হয়।আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে কালা নমকের প্রশংসা করা হয়েছে এবং একে এর বিশেষ চিকিৎসা গুণাবলী থাকার কারণে ঔষধিতে ব্যবহৃত হয়েছে।

            জমজম বিট লবণের উপকারিতা 

  •  আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে, বিট লবণ অনেক মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে। অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্য, বমি বমি ভাবের মতো সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায় এই লবণ খেলে।
  • বিট লবণ গ্যাসের সমস্যা দূরে অনেক সাহায্য করে। সেই সঙ্গে কোলেস্টেরল, ডায়াবিটিস এবং পেট সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যার সমাধানও করে। প্রতিদিন সকালে গরম জলে বিট লবণ মিশিয়ে খাওয়ার ফলে শরীর সুস্থ থাকতে পারে।
  • যারা সুগারের রোগী তাঁদের সাদা নুনের বদলে বিট লবণ খাওয়া উচিত বলেই মনে করেন অনেকে। রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে বিট লবণ। এতে ব্লাড সুগার কিছুটা কমতে পারে।
  • যারা ওজন কমাতে চান, তাঁদের জন্যও বিট লবণ লাভের হতে পারে।এই লবণে কিছু অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান থাকে। সেগুলি শরীরকে দূষণমুক্ত করে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
  • এই লবণে থাকা খনিজগুলোও শরীরের নানা কাজে লাগে। তাছাড়া এর অ্যান্টি-ব্যাকটিরিয়াল উপাদান শরীরকে বিপজ্জনক ব্যাকটিরিয়া থেকে নিরাপদ থাকতে সাহায্য করে।
  • এই জাতীয় লবণে সোডিয়ামের মাত্রা বেশি রয়েছে। তাই শরীর সতেজ ও চাঙা রাখতে বিট লবণ সাধারণ নুনের চেয়ে অনেক বেশি উপকারী।
  • হজমজনিত সমস্যা এবং শরীরের কোষে পুষ্টি সরবরাহ করে বিট লবণ। পুষ্টিগুণ এবং খনিজ সমৃদ্ধ হওয়ায় নিয়মিত খাওয়ার ফলে হাড়ও অনেক মজবুত হতে পারে এই নুনের প্রভাবে।
  • মৌসুম বদলের সময়ে ঠান্ডা লেগে গলা ভেঙে গিয়ছে? এই সমস্যার সমাধান করতে পারে বিট লবণ। গরম জলে এই নুন মিশিয়ে খেলে গলার উপকার হয়। গলায় যদি কোনও সংক্রমণ হয়ে থাকে, সেটিও কমতে পারে।
  • যাদের শুষ্ক ত্বকের সমস্যা আছে, তাঁরা গরম জলে এই লবণ মিশিয়ে পান করতে পারেন। তাতে কমতে পারে সমস্যা।সাধারণ লবণের কিন্তু এমন কোনও গুণই নেই।
  • এই লবণ মেটাবলিজম বাড়াতে পারে বলেও মনে করেন অনেকে। এটি খেলে বিপাক হার বাড়বে। তাতে শরীরে মেদ জমার আশঙ্কা কমবে। খাবার হজম করার ক্ষমতাও বাড়বে। তাতে পেশির গঠনও দারুণ হবে।

            জমজমের বিট লবণ কেনো কিনবেন?

  • সেরা মানের বিট লবণ।
  • নিজস্ব তত্ত্বাবধানেপ্যাকেজিং করা হয়।
  • নিজস্ব টিম দ্বারা বাছাই করা।
  • কোনরূপ ভেজাল বা অপদ্রব্যমিশ্রিত হওয়ার সুযোগ নেই।
  • শতভাগ নিরাপদ।

    http://zamzamdirectbd.com