চিরা আমাদের কাছে খুবই সাধারণ একটি খাবার। পেট ঠাণ্ডা করতে, পানির অভাব পূরণ করতে এবং একই সঙ্গে ক্ষুধা মেটাতে চিড়ার গুরুত্ব অপরিসীম।  লাল চিড়া (Lal chira) আমাদের গ্রাম-বাংলার বেশ পরিচিত একটি খাবার। এই খাবারটি যেমন পুষ্টিকর তেমনি বেশ কয়েকভাবেই গ্রহণ করা যায়। মূলত বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারত এবং নেপালে চিড়া বেশ পরিচিত একটি খাবার।

          চিড়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

• চিড়ায় আঁশের পরিমাণ অনেক কম থাকে যা ডায়রিয়া, ক্রন’স ডিজিজ, আলসারেটিভ কোলাইটিস, অন্ত্রের প্রদাহ এবং ডাইভারটিকুলাইসিস রোগ প্রতিরোধে চিড়া খাওয়ার উপকারিতা অনেক।
• চিড়ায় পটাসিয়াম এবং সোডিয়ামের পরিমাণ কম থাকার জন্য কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে চিড়া খাওয়ার উপকারিতা অনেক।
• সিলিয়াক ডিডিজের রোগীদের জন্য চিড়া খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। চালের প্রোটিন প্রোলামিন এবং গ্লুটেলিনের শোষণে কোন সমস্যা না থাকার জন্য এই রোগীদের জন্য চিড়া গ্রহণ করা নিরাপদ।
• কম কোলেস্টেরসল যুক্ত একটি খাবার।
• চিড়ার পাশাপাশি চিড়া ভেজানো পানিও বেশ উপকারী।
• এটি কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং বেশ কিছু ভিটামিন ও খনিজ উপাদানের ভালো উৎস।
• অনেকক্ষেত্রে চিড়া তাৎক্ষণিক শক্তি প্রদাণ করে।
• এটি হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করে।
• চিড়া ভেজা অথবা শুকনা উভয় অবস্থায় গ্রহণ করা যায়।

কেন জমজমের  চিড়া কিনবেন?

• বাচাইকৃত সেরা উপাদান থেকে তৈরি।
• অনেক নরম ও মিষ্টি স্বাদ যুক্ত।
• ধুলো ময়লা ছাড়া পরিষ্কার চিড়া।
• এতে কোনরূপ ভেজাল মিশ্রিত থাকে না। ফলে চিড়া থাকে শতভাগ বিশুদ্ধ।
• পুরো  প্রক্রিয়া নিজস্ব টিম দ্বারা মনিটরিং করা হয়। 
• শতভাগ নিরাপদ ও বিশুদ্ধ।

                    https://zamzamdirectbd.com